ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেন আমির আব্দুল্লাহিয়ানসহ অন্য সহযাত্রীদের মরদেহ তেহরানে আনা হয়েছে। জানাজার পর জানানো হবে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা।
স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রেসিডেন্ট রাইসিসহ অন্যদের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাজ আলী খামেনি অংশ নেবে শেষ বিদায়ের এই অনুষ্ঠানে।
একদিন পর বৃহস্পতিবার রাইসির মরদেহ উত্তর-পূর্বে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মাশহাদে দাফন করা হবে। যেখানে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং বেড়ে উঠেছিলেন।
মাশহাদে আয়োজকরা বলেছেন যে, তারা পবিত্র শহরে রাইসির জন্য বৃহস্পতিবার একটি "গৌরবময়" দাফনের পরিকল্পনা করছেন।
এরআগে মঙ্গলবার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের শহর তাবরিজে রাইসির নামাজে জানায় অংশ নেয় লাখো মানুষ। ভোরের আলো ফোটার আগেই বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পূর্ব আজারবাইজানের রাজধানী তাবরিজে জড়ো হতে থাকেন ইরানবাসি। উদ্দেশ্য, তাদের প্রিয় নেতা প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে শেষ শ্রদ্ধা জানাবে।
শীর্ষ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ইমামতিতে জানাজায় অংশ নেন লক্ষাধিক মানুষ। একে একে সম্পন্ন হয় বাকি ৮ আরোহীর জানাজা।